অজানা তথ্যঃ
- NID মেইন কপি সাথে নিয়ে যেতে হবে।
- ফর্ম প্রিন্ট করার সময় এপিঠ ওপিঠ প্রিন্ট করতে হবে
- প্রিন্ট করার পর ফর্মের প্রথম পেজেই বাংলায় নাম লিখতে হবে। ভিতরের পেজে দুই জায়গায় সিগনেচার করতে হবে।
- সাদা পোশাক পড়ে ছবি তোলা যাবে না।
- নামে ডট থাকতে পারবে না।
- Private Service => NOC লাগবে না। তবে অফিস ফটো আইডির ফটোকপি লাগবে।
- বর্তমান ঠিকানা অনুযায়ী পাসপোর্ট অফিস নির্ধারন করে দিবে (অনলাইন)
- নোটারী পাবলিক দিয়ে সত্যায়িত করা যাবে।
- সকাল ৮টায় গিয়ে লাইনে দাঁড়ালে ১১টায় কাজ শেষ হয়ে যাবে।
- ব্যাংকে আগে টাকা জমা দিয়ে তারপর অনলাইনে ফর্ম ফিলাপ করে প্রিন্ট করতে হবে ২ কপি।
তারপর সাজেস্টেড পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে ফর্ম জমা দিতে হবে। - ২১ দিন পর পাসপোর্ট হাতে চলে আসবে
- Occupation : Use private service
- Avoid Dr, Engr etc in your name
যা যা লাগবে:
1. Passport - 2 copies (in both pages) with certification
2. 2 copies pic (lab print 55*45) - attested (আঠা দিয়ে লাগানোর পর)
3. 2 copies of NID photocopy - attested
4. Bank money receipt 1 copy (Passport office part only.)
5. Utility bill (2 copies) - attested (Present address same as utility bill)
6. Office photo id (2 copies) - attested
যা লাগবে না
1. NOC (private service)
2. Birth certificate (if you have NID)
3. দালাল (১০০ হাত দূরে থাকুন)
যা লাগবে না
1. NOC (private service)
2. Birth certificate (if you have NID)
3. দালাল (১০০ হাত দূরে থাকুন)
চলো দিল্লি
জানলে ভাল না জানলে সমস্যা নাই :
- পাসপোর্ট অফিস শুক্র, শনি এবং সরকারি ছুটির দিন বন্ধ থাকে।
- সোনালী ব্যাংক এবং আরও পাঁচটি ব্যাংকে টাকা জমা দেয়া যাবে।
(সহজ! উপায়ঃ উত্তরা পাসপোর্ট অফিসের পাশেই ওয়ান ব্যাংক।) - Passport BD Online : http://passport.gov.bd
- ব্যাংক ফি: 3450 BDT (সাধারণ)
- টাকা উত্তরা জমা দিলেও ফর্ম আগারগাও জমা দেয়া যাবে।
- অনলাইনে ফর্ম পূরণের ১৫ দিনের মধ্যে ফর্ম পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হবে।
(কিন্তু টাকা জমা - ব্যাংক রিসিপ্ট এর মেয়াদ একটা লম্বা! সময় পর্যন্ত থাকে।) - NID এর Address অনুযায়ী পাসপোর্ট অফিস সিলেক্ট করতে হবে - সম্পুর্ন মিথ্যা।
বর্তমান ঠিকানা অনুযায়ী পাসপোর্ট ফর্ম জমা দিতে হবে - সম্পুর্ন সত্য। - এটেস্টেড করার সময় ছবির উপর অর্ধেক সিগনেচার বাকি অর্ধেক ছবির বাইরে। (!)
পুলিশ ভেরিফিকেশান :
- যা লাগবে : বাবা, মা এবং নিজের এনাইডি ফটোকপি , কারেন্ট বিলের ফটোকপি, অফিস ফটো আইডি
- এবং অলিখিত নিয়ম : 500 টাকা। (যার কাছ থেকে যেমন নিতে পারে)
- ভেরিফিকেশান দুই জায়গায় হবে যদি এড্রেস ডিফ্রেন্ট হয়।
- ভেরিফিকেশানে ফোন দিয়ে এক জায়গায় যেতে বলবে। কিছুই জিজ্ঞেস করবে না। পেপারস নিয়ে টাকা নেয়ার বাহানা খুঁজবে।
- পার্মানেন্ট এড্রেস ভেরিফিকেশনে নিজের এনাইডির ফটোকপি এবং চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট (নাগরিক সনদ) নিয়ে থানায় যেতে বলবে।
সহজ বুদ্ধিঃ পুলিশের কাছে একটা বিকাশ নাম্বার চেয়ে ৫০০ টাকা পাঠায় দিলে আর গিয়ে দেখা করতে হয় না।
ডক Imo তে পাঠাতে বলবে । টাকা দেয়াটাই মুখ্য তাদের কাছে। ডক শুধু এনাইডি দিলেও হয় ইমুতে ... - পার্মানেন্ট ভেরিফিকেশান কারো কারো ফার্স্ট উইকেই হয়। আবার কারো লাস্ট উইকে।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
